আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। দেশের ২৯টি রাজনৈতিক দল এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও নির্বাচন বর্জন করেছে বিএনপি। তবে বিএনপিকে নির্বাচনে আনার সব ধরনের চেষ্টা করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এমনকি সব নেতাকে জেল থেকে মুক্তির প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছিল বিএনপিকে কিন্তু দলটি শেষ পর্যন্ত তাতেও রাজি হয়নি বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক।
রোববার একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে দেওয়া দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘বারবার নির্বাচন কমিশন থেকে বলা হয়েছে, বিএনপি আসলে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হবে। শুধু পিছিয়ে দেওয়া নয়, বলা হয়েছে, সবাইকে জেল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে।’
ড. রাজ্জাক আরও বলেন, ‘বিএনপির ২০ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার না করলে বাংলাদেশে আজকে হরতালের দিন গাড়ি চলত না। এছাড়া আমাদের কোনো গত্যন্তর ছিল না। যেটা করেছি, আমরা চিন্তাভাবনা করেই করেছি। তাদের জেলে না রাখলে দেশ অচল হয়ে যেত।’
আওয়ামী লীগ কত বড় স্বৈরাচার জনগন বুঝে নিন। বিএনপি কে তাদের ক্ষমতার সিড়ি হিসেবে ব্যাবহার করার জন্য এবং বিএনপি কে ভাঙার জন্য এই দের কে মুক্তি দিতে চেয়েছেন। এখন জনগন বুঝা উচিত আওয়ামী লীগ আদালত নিয়ন্ত্রণ করে দেশে আইনের শাসন বেগাত ঘটাচ্ছেন। বাংলাদেশের আইন আদালত সরকারের কথা মতে চলেছে মন্ত্রী রাজ্জাক সাহেবের কথা বুঝা গেল। তা না হলে বিএনপির নেতা দের কে মুক্তি প্রস্তাব দিয়েছি কথার অর্থ কি? মুক্তি দেওয়ার এখতিয়ার কোথায় থেকে পেলেন উনারা, মুক্তি দেওয়ার কথা আদালত। আদালত যদি স্বাধীন বিচার কার্য চালাতে পারতেন। সুতরাং দেশ বাসী বুঝতে পারছেন বতমান সরকার আইন আদালত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী দের কে ব্যাবহার করে অবৈধ ক্ষমতা দখল করে রাখার জন্য আর একটি এক তরফা অবৈধ নির্বাচন করার পাঁয়তারা করছেন।
এর থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে আন্দোলন সংগ্রামের বিকল্প নেই। আসুন সকলে রাজ পথে নেমে আন্দোলন সংগ্রাম জোর ধার করি। স্বৈরাচার ফেসিস নিপাত যাক গণতন্ত্র মুক্তি পাক। দফা এক দাবী এক শেখ হাসিনার পদত্যাগ।
সৈরাচার জুলুম বাজ সরকার ও আইন হারামির বাচ্চা দেশ প্রেমিক দের কোন মাথা নতো করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ সৈরাচার পতন