আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন শেখ হাসিনা।
নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামা অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মোট সম্পদের পরিমাণ ৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।
তার হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছে, গত বছর তিনি ১ কোটি ৭ লাখ টাকা আয় করেছেন এবং এর একটি উল্লেখযোগ্য অংশ এসেছে কৃষিখাত থেকে। এই খাত থেকে তার আয় ২০১৮ সালের তুলনায় ৪ গুণ বেড়েছে।
শেখ হাসিনার আয়কর রিটার্ন অনুযায়ী তার আয় ১ কোটি ৯১ লাখ টাকা।
সিকিউরিটিজ থেকেও তার আয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। গত চার বছরে প্রধানমন্ত্রী ফিক্সড ডিপোজিট ও সঞ্চয়পত্র কিনেছেন মোট ৭৫ লাখ টাকার।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন শেখ হাসিনা।
তার বিরুদ্ধে এখনো একটি সক্রিয় মামলা রয়েছে, যা ২০০৬ সালে পল্টন থানায় দায়ের করা হয়। মামলাটি দণ্ডবিধির ১৪৩, ৩২৩, ৩২৫, ৩২৬, ৩০২, ৩০৭, ১০৯ এবং ১১৪ ধারায় দায়ের করা হয়।
মামলাটি পুনঃতদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। কেননা, প্রথম তথ্য প্রতিবেদনে শেখ হাসিনার নাম না থাকলেও পরে চার্জশিট দাখিলের সময় তার নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী তার নির্বাচনী এলাকায় ৫৬টি কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেছেন, ১১৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয় পুনর্নির্মাণ করেছেন এবং ৩০টি সেতু তৈরি করেছেন। তিনি তার এলাকায় ১৭ হাজার গভীর নলকূপ স্থাপন করেছেন এবং বৃষ্টির পানি সংগ্রহে ১৩ হাজার ৬০০টি স্থাপনা করেছেন।