গাজীপুরে রেললাইন কেটে নাশকতার ঘটনার নিন্দা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মানুষ হত্যা করে কেউ সরকার উৎখাত করতে পারবে না।
বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) গণভবনে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের নবনির্বাচিত কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি জ্বালাও-পোড়াও করে যাচ্ছে। প্রতিদিন তারা অবরোধ আর হরতাল ডেকে যাচ্ছে। হরতাল-অবরোধ মানে কি গাড়ি পোড়ানো, যাত্রীসহ বাস পোড়ানো?’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘চালের গাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে, ধানের গাড়ি পোড়াচ্ছে। মানে মানুষকে ক্ষুধার্ত মারা। এই ঘটনা এর আগেও তারা করেছে ২০১৩ সালে। আমি জানি না, তাদের কোনোমতে কেউ থামাতে পারবে কিনা। এই মানুষ হত্যা করে সরকার উৎখাত তো করতে পারবে না।’
গাজীপুরে রেললাইন কাটা, ট্রেনের ইঞ্জিনসহ সাতটি বগি লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটু চিন্তা করে দেখুন, কী রকম ধ্বংসাত্মক কাজ! রেললাইন ফেলে দিয়ে, প্রায় আটটা বগি পড়ে যায়, একজন মানুষ মারা যায়, কয়েকজন আহত। তার মানে হচ্ছে, রেলের বগি ফেলে দিয়ে মানুষকে হত্যা করা।’
বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলনের বিরুদ্ধে জনগণকে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যারা মানুষ মারার জন্য রেললাইন উপড়ে ফেলে বা জীবন্ত মানুষকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারে এদের মধ্যে মনুষ্যত্ববোধ বলে কিচ্ছু নেই। এদের শাস্তি একদিন পেতেই হবে। জনগণকে বলবো, এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য।’
ক্ষমতা আঁকড়ে ধরার চেষ্টা আওয়ামী লীগের নেই মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘জনগণের কাছে যাব, জনগণ যাকে ভোট দেবে, সে ক্ষমতায় আসবে। ক্ষমতা আঁকড়ে ধরার তো কোনো চেষ্টা আমাদের নেই।’
মানুষ হত্যা করে ক্ষমতা থাকা যায় না,,,
বড় দল জেলে ভড়ে গুরা গাড়া দল নিয়ে নির্বাচন করলে সুষ্ঠু হয় না
আপনি যে মানুষ হত্যা করছেন, এভাবেও ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না। ক্ষমতা আপনাকে ছাড়তেই হবে, আজ অথবা কাল।
হাসিনা কে ভোট জন গণে দেয না এবং ভবিষ্যতে দিবে না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না না
মানুষ হত্যা ও বাসে আগুন দেয়ার নির্দেশ দাতা আপনি। সময় হলে সত্য প্রকাশ হবে ইনশাআল্লাহ।
জীবনে যে কত মানুষকে হত্যা করেছেন জনগণ ও জানে আল্লাহ্ ও জানে আল্লাহ্ একদিন বিচার ও করবে ইনশ্আললাহ ।
ওরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে অতঃপর।
বিএনপি কে জলে ভরেও খমতায় থাকা জাবেনা
৫৭ সৈনা হত্যা করেতো আপনি অবৈধ খমতায় বসে আছেন।