কলকাতার এক হিন্দু তরুণীকে কক্সবাজারের একটি হোটেলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক মুসলিম যুবকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনাকে হাস্যকরই শুধু মনে করছে না কলকাতা মহানগরী, বলছে সমঝোতায় যৌন সম্পর্ককে ধর্ষণ বলে চালানোর মাধ্যমে আরোপ করার একটি বিষয়ও আছে।
তরুণীটি সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসার জন্য এই কাজ করেছে বলে তথ্যভিজ্ঞ মহলের অনুমান। উল্লিখিত এই তরুণী ফেসবুকে পোস্ট দেয় আব্দুল ওয়াকিল নামের এক যুবক কক্সবাজারের গ্যালাক্সি হোটেলের ৫০১ নম্বর রুমে পরপর তিনদিন ধরে তাকে ধর্ষণ ও অমানবিক অত্যাচার করছে। তরুণীটির আর্তি- তাকে যেন বাঁচানো হয়।
নেট নাগরিকরা প্রশ্ন করছেন, এগ্রিড সেক্স কি তাহলে ধর্ষণের রূপান্তরিত হলো? এসব প্রশ্নের জবাব মিলছে না। তাছাড়া তরুণী যেভাবে ধর্মকে হাতিয়ার করেছেন তারও বিরোধিতা সর্বত্র। দুই প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের সম্পর্কের ক্ষেত্রে ধর্মকে আনা নিন্দনীয় বলে কলকাতা মনে করছে।
অভিযুক্ত যুবকের নামও ফাঁস করা হয়েছে ফেসবুক পোস্টে। অভিযুক্ত আব্দুল ওয়াকিল ময়মনসিংহের ডা. হালিমা খাতুন নার্সিং কলেজের ছাত্র। কলকাতার নাগরিকরা প্রশ্ন তুলছেন- তরুণী সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারের হোটেলে গেলেন কিভাবে? একজন প্রাপ্ত বয়স্ককে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে হোটেলে গিয়ে তোলা যায় কি? দ্বিতীয়ত তিনদিন ধরে ধর্ষিতা হওয়ার পর তরুণীর বোধোদয় হলো কেন?
বাংলা ম্যাগাজিন /এসকে