দেশকে বেহেশত তুলনা করে দেয়া বক্তব্যের রেশ কাটতে না কাটতেই পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের আরও একটি বক্তব্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঝড় উঠেছে। আলোচনা-সমালোচনা চলছে বিভিন্ন মহলে। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ তার বক্তব্য নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন।
বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামে জন্মাষ্টমী উৎসবের এক অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, তিনি ভারতকে বলেছেন, শেখ হাসিনার সরকারকে টিকিয়ে রাখতে হবে। নিজের দেশের কতিপয় ‘দুষ্ট’ মানুষের বিরুদ্ধেও ভারতকে জানান তিনি।
তার এ বক্তব্য সরল মনে বা মুখ ফসকে দেয়া হয়েছে নাকি তিনি দায়িত্ব নিয়ে বলেছেন— এমন প্রশ্নে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আমি জেনে বুঝেই বলেছি। আমি আমার বক্তব্য থেকে সরছি না। আমি ভুল কিছু বলিনি।
তিনি বলেন, ‘আমরা স্থিতিশীলতা চাই। আমাদের বন্ধুরাও তা চান। সে জন্য আমার যা যা বলা দরকার বলেছি। কোনো কিছু ভুল বলিনি। নাথিং রং ইট। আমি আরও বলব। তাদের সহযোগিতা আমাদের দরকার।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘অস্থিরতা সবার জন্যই অমঙ্গল। আমি না জেনে মনগড়া কথা বলিনি। আমি আমাদের প্রতিবেশী বন্ধুদের বলব, আমাদের পাশে থাকো। তাতে তোমাদেরও লাভ। আমাদেরও লাভ।’
তিনি বলেন, ‘এই রিজিওনে আমরা স্থিতিশীলতা চাই। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন হবে। এ জন্য তাদের সহযোগিতা চাওয়ার কথা বলেছি।’
এক দিন আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠানে চট্টগ্রামে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি ভারতে গিয়ে বলেছি, শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে হবে। শেখ হাসিনা আমাদের আদর্শ। তাকে টিকিয়ে রাখতে পারলে আমাদের দেশ উন্নয়নের দিকে যাবে এবং সত্যিকারের সাম্প্রদায়িকতামুক্ত, অসাম্প্রদায়িক একটা দেশ হবে। শেখ হাসিনার সরকার টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করা দরকার, আমি ভারতবর্ষের সরকারকে সেটা করতে অনুরোধ করেছি।’
নগরের জেএম সেন হলে জন্মাষ্টমী উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারত সফরের প্রসঙ্গ টেনে বক্তব্য দেন। বলেন, ‘আমি বলেছি, আমার দেশে কিছু দুষ্ট লোক আছে, কিছু উগ্রবাদী আছে। আমাদের দেশ সারা পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন না। আপনার দেশেও যেমন দুষ্ট লোক আছে, আমাদের দেশেও আছে।’
কিছুদিন আগে তাদের (ভারতের) দেশেও এক ভদ্রমহিলা কিছু কথা বলেছিলেন উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ’আমরা সরকারের পক্ষ থেকে একটি কথাও বলিনি। বিভিন্ন দেশ কথা বলেছে, আমরা বলিনি। এই ধরনের প্রটেকশন আমরা আপনাদের দিয়ে যাচ্ছি। সেটা আপনাদের মঙ্গলের জন্য, আমাদের মঙ্গলের জন্য। আমরা যদি একটু বলি, তখন উগ্রবাদীরা আরও সোচ্চার হয়ে আরও বেশি বেশি কথা বলবে। তাতে ক্ষতিটা হবে কী? আমাদের দেশের আইনশৃঙ্খলা বিঘ্ন হবে। স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত হবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘ভারতকে বলেছি, আমরা উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড কখনো প্রশ্রয় দেব না। এটা যদি আমরা করতে পারি, ভারত এবং বাংলাদেশ উভয়ের মঙ্গল। শেখ হাসিনা আছেন বলে ভারতেরও যথেষ্ট মঙ্গল হচ্ছে।’
বাংলা ম্যাগাজিন /এনএইচ
কথা কিন্তু সত্যি
Right
পাচাটা হচ্ছে আর কিছু না??
Onar mok dea soto bolar mane bojlanto metokae sobaiye bye pie
Yes,,,,,tar,,jonnoti,,,Banglades,,,ke,. Vas,,,dey,,,
হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ
হ্যা হবেই তো বছরে বছরে দাদা দের ইলিশ আর আম পাঠাচ্ছেন।
বাংলাদেশকে শোষণ আর চোদন দিতে পারে খুব সহজেই । নদির পানি না দিয়ে মরুভূমিতে পরিণত করেছে এই ভারত । আবাল মন্ত্রীর আর এক ভুল । ভারতের দৃষ্টিতে মোমিন মন্ত্রীর বক্তব্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা উচিত ।
বাংলাদেশকে শোষণ আর চোদন দিতে পারে খুব সহজেই । নদির পানি না দিয়ে মরুভূমিতে পরিণত করেছে এই ভারত । আবাল মন্ত্রীর আর এক ভুল । ভারতের দৃষ্টিতে মোমিন মন্ত্রীর বক্তব্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা উচিত ।
বাংলাদেশকে শোষণ আর চোদন দিতে পারে খুব সহজেই । নদির পানি না দিয়ে মরুভূমিতে পরিণত করেছে এই ভারত । আবাল মন্ত্রীর আর এক ভুল । ভারতের দৃষ্টিতে মোমিন মন্ত্রীর বক্তব্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা উচিত ।