ভারতকে বলেছি শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে হবে
বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারকে টিকিয়ে রাখতে ভারত সরকারকে অনুরোধ করেছেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, নয়াদিল্লিতে গিয়ে অনেকের সঙ্গে আমার দেখা হয়। আমি দেশটিতে গিয়ে বলেছি, শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে হবে।
আজকে অনেকের বক্তব্যতে সেটাই এসেছে। শেখ হাসিনা আমাদের আদর্শ। তাকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করা দরকার, আমি ভারতবর্ষের সরকারকে সেটা করতে অনুরোধ করেছি।বৃহস্পতিবার (১৮ অক্টোবর) রাতে চট্টগ্রাম নগরীর জেএমসেন হলে জন্মাষ্টমী উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখলে আমাদের দেশ উন্নয়নের দিকে যাবে এবং সত্যিকারের সাম্প্রদায়িকতামুক্ত একটা দেশ হবে। অনেকেই আমাকে ভারতের দালাল বলেন। কারণ অনেক কিছু হয়, আমি স্ট্রং স্টেটমেন্ট দিই না।
কিন্তু আমারও তো একটি কনস্টিটিউয়েন্সি আছে। সেটাকে তো আমি ইগনোর করতে পারি না।তিনি বলেন, আমি ভারত সরকারকে বলেছি, আমার দেশে কিছু খারাপ লোক আছে, কিছু উগ্রবাদী আছে। আমার দেশ সারা পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন না। আপনাদের দেশে যখন কিছু অসুবিধা হয়, আমরা চুপ করে থাকলেও খারাপ লোক খবর পায়। কিছুদিন আগে আপনাদের দেশের এক ভদ্রমহিলা কিছু কথা বলেছিলেন, আমরা সরকারের পক্ষ থেকে একটি কথাও বলিনি। বিভিন্ন দেশ কথা বলেছে, আমরা বলিনি। এ ধরনের প্রটেকশন আমরা আপনাদের দিয়ে যাচ্ছি। সেটা আপনাদের মঙ্গলের জন্য, আমাদের মঙ্গলের জন্য। আমরা যদি একটু বলি, তখন আমাদের উগ্রবাদীরা আরও সোচ্চার হয়ে আরও বেশি বেশি কথা বলবে। তাতে আমাদের দেশের আইনশৃঙ্খলা বিঘ্ন হবে। আমাদের স্থিতিশীলতা বিঘ্ন হবে।
সেইজন্য আমি ভারতবর্ষকে বলেছি যে, আমরা এমন ভাবে কাজ করব যাতে আমাদের কোন কারণে কোন উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ডকে কখনও প্রশ্রয় দেব না। এটা যদি আমরা করতে পারি, ভারত এবং বাংলাদেশ উভয়ের মঙ্গল।মন্ত্রী বলেন, আমি বলেছি, শেখ হাসিনা আছেন বলে ভারতের যথেষ্ট মঙ্গল হচ্ছে। এ বর্ডারে অতিরিক্ত খরচ করতে হয় না। আর আমাদের উন্নতি হচ্ছে বলে ভারতে লোক যায়। ২৮ লাখ লোক আমাদের দেশ থেকে প্রতিবছর ভারতে বেড়াতে যায়। ভারতের কয়েক লাখ লোক আমাদের দেশে কাজ করে। এটি সম্ভব হয়েছে আমাদের সোনালী অধ্যায়ের ফলে। সুতরাং আমরা কোনো ধরনের উস্কানিমূলক কাজ করব না।পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি গোহাটি গিয়েছিলাম।
আসামের মুখ্যমন্ত্রী আমাকে বললেন, শেখ হাসিনার প্রতি আমাদের অনেক কৃতজ্ঞতা। আমি বললাম কেনো। তিনি বলেন, আমাদের এখানে রাস্তাঘাট হচ্ছে, শিল্প কারখানা আসতেছে। এগুলো সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার জন্য। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে। বাংলাদেশে সন্ত্রাসের কোন জায়গা নেই। এর ফলে আসামে ও মেঘালয়ে কোন সন্ত্রাসী নেই। তিনি বলছেন এই কারণে বিভিন্ন কোম্পানি এসে এখানে শিল্প কারখানা খুলছে।তিনি বলেন, আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলছেন, শেখ হাসিনার স্থিতিশীলতা চাই৷ তিনি আমাদের জন্য আশীর্বাদ।
এর আগে জন্মাষ্টমী উৎসবের উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। সেখানে আরও বক্তব্য দেন বাঁশখালীর সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী, ঢাকা মহানগর জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক এস কে সিকদার, চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি দুলাল চন্দ্র দে ও সাধারণ সম্পাদক শংকর সেনগুপ্ত।
বাংলা ম্যাগাজিন /এনএইচ
এত খাইচ তাও খাওয়া হয়নি এত ভয় কেন হ্মমতা হারানোর।
Right
Right
সরকার এইদের কিচু বলে না এই কথার জন্ম
সরকার এইদের কিচু বলে না এই কথার জন্ম
তাহলে ভোটের দরকার…….
তাহলে ভোটের দরকার…….
আরে এরা কারা
আরে এরা কারা
ছাত্র রাজনীতি করলে এমন আবার মার্কা কথা বলতি না
ছাত্র রাজনীতি করলে এমন আবার মার্কা কথা বলতি না
তাকে টিকিয়ে রাখতে পারবে একমাত্র আল্লাহ ভারত নয় মহাভারত নয়
তাকে টিকিয়ে রাখতে পারবে একমাত্র আল্লাহ ভারত নয় মহাভারত নয়
ভারতের কাছে কি দেশ ইজারা দেওয়া হয়েছে? তারা ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার কে? সামনে সময় বেশী দূরে নয়, জনগন এর দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিতে ভুল করবে না।
ভারতের কাছে কি দেশ ইজারা দেওয়া হয়েছে? তারা ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার কে? সামনে সময় বেশী দূরে নয়, জনগন এর দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিতে ভুল করবে না।
ভারতের দালাল আর এই দালালদের কারণে দেশের আজ এই অবস্থা
ভারতের দালাল আর এই দালালদের কারণে দেশের আজ এই অবস্থা
ভারতের দালাল আর এই দালালদের কারণে দেশের আজ এই অবস্থা
Ai pagulere akhono …..
Ai pagulere akhono …..
Ai pagulere akhono …..
সালা আদা পাগল
সালা আদা পাগল
সালা আদা পাগল