আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল হত্যাকাণ্ডে ব্যবহ্নত সেই অস্ত্র ও মোটরসাইকেল উদ্ধার
টিপু হত্যার সেই অস্ত্র ও মোটরসাইকেল উদ্ধার, মোল্লা শামীমও গ্রেপ্তার মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম টিপু ও কলেজ শিক্ষার্থী সামিয়া আফরান প্রীতি হত্যাকাণ্ডে ব্যবহ্নত সেই অস্ত্র ও কিলারকে বহনকারী সেই মোটরসাইকেল উদ্ধার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
ঘটনার দিন কিলার আকাশকে মোটরসাইকেলে বহন করছিলেন এই কিলিং মিশন বাস্তবায়নকারী মোল্লা শামীম। তাকেও সোমবার রাতে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি। মঙ্গলবার মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত টিপু হত্যার সর্বশেষ অবস্থা নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানিয়েছেন মহানগর পুলিশের (ডিএমপির) অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
তিনি বলেন, গতকাল মোল্লা শামীমসহ ঘটনায় জড়িত তৌফিক হাসান ওরফে বাবু, সুমন হোসেন, এহতোশাম উদ্দিন চৌধুরী অপু, ও শরিফুল ইসলাম হৃদয়কেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।হারুন বলেন, এই মামলাটি আমরা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করছি। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছে থেকে নম্বরবিহীন মোটরসাইকেল, দুটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে। তারা স্বীকার করেছে এই মোটরসাইকেল ও অস্ত্র হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা প্রথমেই মূল শুটার আকাশকে গ্রেপ্তার করেছি। এরপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে একে একে আরও অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়। এই মামলায় আগে ২২ জন কে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। আজকে পাঁচজনসহ মোট ২৭ জন গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মোল্লা শামীম বেনাপোল হয়ে ভারতে পালিয়ে যাবার সময় ১৫ আগস্ট তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে উল্লেখ করে হারুন অর রশীদ বলেন, সে ভারতে পালিয়ে যাবার চেষ্টা করেছিল। আমরা সেখান থেকেই তাকে গ্রেপ্তার করেছি।
তিনি বলেন, টিপু হত্যার নির্দেশদাতা শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান ও মানিক। তারা বিদেশে অবস্থান করছে। হত্যার পরিকল্পনা করে ইন্টারপোলের সাহায্যে ওমান থেকে গ্রেপ্তার করে আনা মূসা। কিলিং মিশন বাস্তবায়ন করে মোল্লা শামীম।বোচা বাবু হত্যার পর টিপুর সঙ্গে মুসার একটা দ্বন্দ্ব ছিল। সেই দ্বন্দ্ব থেকেই মূসা এই হত্যাকা- ঘটনার পরিকল্পনা করে।
সে পরিকল্পনা করে শামীমকে দায়িত্ব দেয়। আমরা মূসাকে ইন্টারপোলের সহযোগিতায় ইতিমধ্যে ওমান থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছি। তার উদ্দেশ্য ছিল টিপুকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেয়া। জিসান ও মানিক বিদেশ বসে এই হত্যার সঙ্গে যোগ দিয়ে তাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে চেয়েছে। তারা মূলত জানান দিতে চেয়েছে যে তারা এখনও রয়েছে। হত্যার সঙ্গে জড়িত অন্যান্যদের গ্রেপ্তার করা হবে বলেও জানান তিনি।উদ্ধারকৃত অস্ত্র টিপু হত্যায় ব্যবহৃত হয়েছে কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, আকাশ বলেছে, যে অস্ত্র দিয়ে হত্যা করা হয়েছে, সেটিই আমরা উদ্ধার করেছি।
মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম টিপু ও কলেজ শিক্ষার্থী সামিয়া আফরান প্রীতি হত্যাকাণ্ডে ব্যবহ্নত সেই অস্ত্র ও কিলারকে বহনকারী সেই মোটরসাইকেল উদ্ধার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ঘটনার দিন কিলার আকাশকে মোটরসাইকেলে বহন করছিলেন এই কিলিং মিশন বাস্তবায়নকারী মোল্লা শামীম। তাকেও সোমবার রাতে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি।
টিপু হত্যার নির্দেশদাতা শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান ও মানিক। তারা বিদেশে অবস্থান করছে। হত্যার পরিকল্পনা করে ইন্টারপোলের সাহায্যে ওমান থেকে গ্রেপ্তার করে আনা মূসা। কিলিং মিশন বাস্তবায়ন করে মোল্লা শামীম।বোচা বাবু হত্যার পর টিপুর সঙ্গে মুসার একটা দ্বন্দ্ব ছিল।
সেই দ্বন্দ্ব থেকেই মূসা এই হত্যাকান্ড ঘটনার পরিকল্পনা করে। সে পরিকল্পনা করে শামীমকে দায়িত্ব দেয়। আমরা মূসাকে ইন্টারপোলের সহযোগিতায় ইতিমধ্যে ওমান থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছি। তার উদ্দেশ্য ছিল টিপুকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেয়া। জিসান ও মানিক বিদেশ বসে এই হত্যার সঙ্গে যোগ দিয়ে তাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে চেয়েছে।
তারা মূলত জানান দিতে চেয়েছে যে তারা এখনও রয়েছে। হত্যার সঙ্গে জড়িত অন্যান্যদের গ্রেপ্তার করা হবে বলেও জানান তিনি।উদ্ধারকৃত অস্ত্র টিপু হত্যায় ব্যবহৃত হয়েছে কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, আকাশ বলেছে, যে অস্ত্র দিয়ে হত্যা করা হয়েছে, সেটিই আমরা উদ্ধার করেছি।
মঙ্গলবার মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত টিপু হত্যার সর্বশেষ অবস্থা নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানিয়েছেন মহানগর পুলিশের (ডিএমপির) অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। বলেন, গতকাল মোল্লা শামীমসহ ঘটনায় জড়িত তৌফিক হাসান ওরফে বাবু, সুমন হোসেন, এহতোশাম উদ্দিন চৌধুরী অপু, ও শরিফুল ইসলাম হৃদয়কেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
হারুন বলেন, এই মামলাটি আমরা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করছি। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছে থেকে নম্বরবিহীন মোটরসাইকেল, দুটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে। তারা স্বীকার করেছে এই মোটরসাইকেল ও অস্ত্র হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত হয়েছে।তিনি বলেন, আমরা প্রথমেই মূল শুটার আকাশকে গ্রেপ্তার করেছি।
এরপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে একে একে আরও অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়। এই মামলায় আগে ২২ জন কে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। আজকে পাঁচজনসহ মোট ২৭ জন গ্রেপ্তার করা হয়েছে।মোল্লা শামীম বেনাপোল হয়ে ভারতে পালিয়ে যাবার সময় ১৫ আগস্ট তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে উল্লেখ করে হারুন অর রশীদ বলেন, সে ভারতে পালিয়ে যাবার চেষ্টা করেছিল। আমরা সেখান থেকেই তাকে গ্রেপ্তার করেছি।