পরীমনির অপকর্মের নিত্যসঙ্গী জুনায়েদ করিম জিমির বিরুদ্ধে মামলা।আলোচিত নায়িকা পরীমনির কস্টিউম ডিজাইনার জুনায়েদ করিম জিমির বিরুদ্ধে বনানী থানায় মাদকদ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
শনিবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি নুরে আযম মিয়া বাংলা ম্যাগাজিনকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, জিমির কাছ থেকে ২২৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়েছে।
গত জুন মাসে সাভারের বোট ক্লাবের ঘটনায় আলোচনায় আসেন পরীমনি। ওই সময় পরীমনি ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনেন ব্যবসায়ী নাসির ইউ মাহমুদের বিরুদ্ধে। বোটক্লাবে পরীমনির সঙ্গে ছিলেন কস্টিউম জিজাইনার জুনায়েদ করিম জিমি। তখনই গণমাধ্যমে তার নাম আসে। ওই সময়ে পরীমনির বনানীর বাসায় সংবাদ সম্মেলনের সময় জিমিকেও উপস্থিত রাখা হয়। পরে তিনিও গণমাধ্যমে তার বক্তব্য তুলে ধরেন। এছাড়া পরীমনির সঙ্গে বিভিন্ন ক্লাবে সফর সঙ্গী হিসেবে হন জিমি।
গত জুন মাসে সাভারের বোট ক্লাবের ঘটনায় আলোচনায় আসেন পরীমনি। ওই সময় পরীমনি ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনেন ব্যবসায়ী নাসির ইউ মাহমুদের বিরুদ্ধে। বোটক্লাবে পরীমনির সঙ্গে ছিলেন কস্টিউম জিজাইনার জুনায়েদ করিম জিমি। তখনই গণমাধ্যমে তার নাম আসে। ওই সময়ে পরীমনির বনানীর বাসায় সংবাদ সম্মেলনের সময় জিমিকেও উপস্থিত রাখা হয়। পরে তিনিও গণমাধ্যমে তার বক্তব্য তুলে ধরেন। এছাড়া পরীমনির সঙ্গে বিভিন্ন ক্লাবে সফর সঙ্গী হিসেবে হন জিমি।পরীমনির অন্ধকার জগতে জড়িয়ে পড়ার পেছনে অন্যতম সাহায্যকারী এই জিমি। যাকে নিয়ে রাত-বিরাতে বিভিন্ন ক্লাবের পার্টিতে পরীমনিকে অংশ নিতে দেখা গেছে। জিমি পরীমনির সঙ্গে সঙ্গী হয়ে অনেক দেশ ঘুরতে যেতেন।
মডেলিং ও সিনেমায় অভিনয় করার পাশাপাশি পরীমনি বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করে সেখানে ব্যবসায়ীদের দাওয়াত দিয়ে টাকা নিতেন। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দেশে-বিদেশে ঘুরতে গিয়ে একজনের মাধ্যমে আরেকজনের পরিচয় হতো। একই পন্থায় তাদের কাছ থেকেও মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিতেন।