মসজিদে জামায়াতে নামাজ আদায়ে সরকারের নির্দেশনা
মসজিদে জামায়াতে নামাজ আদায়ে সরকারের নির্দেশনা।করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান সর্বাত্মক লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে আগামী ১০ আগস্ট পর্যন্ত। ওই দিন পর্যন্ত শর্তসাপেক্ষে মসজিদে নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। আজ শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান মন্ত্রণালয়ের পিআরও মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে শর্তসাপেক্ষে মসজিদগুলোতে জামায়াতে নামাজের জন্য আবশ্যিকভাবে নিম্নবর্ণিত শর্তসমূহ পালনের জন্য অনুরোধ করা হলঃ
১) মসজিদের প্রবেশমুখে হ্যান্ড স্যানিটাইজার অথবা সাবানসহ হাত পরিষ্কারের ব্যবস্থা রাখতে হবে, মাস্ক পরে মসজিদে যেতে হবে সবাইকে। ২) কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সাবান দিয়ে পরিষ্কার করাসহ বাসায় ওজু করে এবং ঘরে সুন্নত নামাজ আদায় করে যেতে হবে মসজিদে। ৩) পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আগে জীবাণুনাশক দিয়ে মসজিদের ভেতর পরিষ্কার করতে হবে, কার্পেট বিছানো যাবে না এবং জায়নামাজ নিয়ে আসতে হবে মুসল্লিদের।
৪. কাতারে নামাজে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে হবে।৫) মসজিদে জামাতে নামাজ আদায় থেকে বিরত থাকতে হবে শিশু, বয়োবৃদ্ধ, অসুস্থ ও অসুস্থদের সেবাকারী। ৬) মসজিদের ওজুখানায় সাবান অথবা হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে, তবে রাখা যাবে না সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি। ৭) সর্বসাধারণের সুরক্ষায় অবশ্যই মানতে হবে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ, প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নির্দেশনা।
৮) এই মহামারি থেকে রক্ষায় নামাজের পর মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন খতিব, ইমাম ও মুসল্লিরা। ৯) এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন নিশ্চিত করবেন সংশ্লিষ্ট মসজিদের খতিব, ইমাম ও মসজিদ পরিচালনা কমিটি। এ ছাড়া অন্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান অথবা উপাসনালয়ে যেতে যেসব নির্দেশনা মানতে হবে, তা হলো- মাস্ক পরা, হ্যান্ড স্যানিটাইজার কিংবা সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কার করা এবং স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা।
এসব নির্দেশনা লঙ্ঘন হলে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে স্থানীয় প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। বিষয়টি তদারকি করতে প্রশাসন, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও মসজিদের পরিচালনা কমিটির প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে।
৮) এই মহামারি থেকে রক্ষায় নামাজের পর মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন খতিব, ইমাম ও মুসল্লিরা। ৯) এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন নিশ্চিত করবেন সংশ্লিষ্ট মসজিদের খতিব, ইমাম ও মসজিদ পরিচালনা কমিটি।
এসব নির্দেশনা লঙ্ঘন হলে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে স্থানীয় প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। বিষয়টি তদারকি করতে প্রশাসন, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও মসজিদের পরিচালনা কমিটির প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এ ছাড়া অন্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান অথবা উপাসনালয়ে যেতে যেসব নির্দেশনা মানতে হবে, তা হলো- মাস্ক পরা, হ্যান্ড স্যানিটাইজার কিংবা সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কার করা এবং স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা।